Skip to main content

Posts

Showing posts from March, 2023

what is Non ideal transformers? how to work Non ideal transformers?

    Non-ideal transformers refer to transformers that do not perform perfectly or have some imperfections in their operation. There are several factors that can affect the performance of transformers, such as: Core losses: These are losses that occur due to the magnetic properties of the transformer core. The core may not be perfectly magnetized, leading to power loss in the form of heat. Leakage inductance: This refers to the magnetic flux that is not coupled between the primary and secondary windings. This can lead to energy loss and reduced efficiency. Capacitance: Transformers have capacitance between their windings and between the windings and the core. This capacitance can cause losses and affect the performance of the transformer. Hysteresis: This is a phenomenon where the magnetic properties of the core cause energy to be lost due to the magnetic reversal of the core. Eddy current losses: These are losses that occur when magnetic fields in the core induce current in th...

নেটওয়ার্ক কি? ও কি উপায়ে প্রক্রিয়া করণ, প্রেরণ বা সঞ্চালন ? যোগাযোগ ব্যবস্থা সংশ্লিষ্ট গুরুত্বপূর্ণ ধারণা দাও

নেটওয়ার্ক ও টেলিযোগাযোগ উপায়ে তথ্যের প্রক্রিয়া করণ, প্রেরণ বা সঞ্চালন : টেলিযোগাযোগ (Telecommunication) :  টেলিযোগাযোগ শব্দের অর্থ কী? প্রাচীন গ্রীক শব্দ Tele’ অর্থ ‘Far’ যা বাংলায় ‘দূর বা দূরবর্তী’ অর্থ বুঝায়। এবং যোগাযোগ বা ‘communication’ অর্থ দুই ব্যক্তি বা প্রান্তের মধ্যে ভাবের আদান-প্রদান করাকে বুঝায়। সুতরাং টেলিযোগাযোগ বলতে” দূরবর্তী অবস্থানে থাকা দুই ব্যক্তি বা প্রান্তের মধ্যে তথ্য বা ভাবের আদান-প্রদানকে বুঝায়। বাস্তবে দুই বা ততোধিক ব্যক্তি বা প্রান্তের সাথে বর্তমানে টেলিযোগাযোগ সম্ভব। ব্যাপক অর্থে, দূরবর্তী বা দূর বলতে স্বাভাবিকভাবে যোগাযোগ করা যায় এমন দূরত্বের চেয়ে বেশী দূরত্বকে বুঝাবে। প্রকৃত পক্ষে, টেলিযোগাযোগ হচ্ছে এমন একটি ব্যবস্থা, যার মাধ্যমে স্বাভাবিক দূরত্বের চেয়ে বেশী দূরত্বের দুই প্রান্তের মধ্যে তথ্যের আদান-প্রদান করা যায়। আবার Communication বলতে বৈদ্যুতিক উপায়ে তথ্যের প্রক্রিয়া করণ, প্রেরণ বা সঞ্চালন -: এবং গ্রহণ প্রক্রিয়াকে বুঝিয়ে থাকে। লিযোগাযোগ সিস্টেম বা নেটওয়ার্ক কে বিভিন্ন উদ্দেশ্য ও বিষয়ভিত্তিতে অনেক ভাগে ভাগ করা যায়। যেমন: = রিসিপশন বি...

কৌলটার কাউন্টার কি ? মূলনীতি ও ক্রিয়াকৌশল বর্ণনা করো এবংইনস্ট্রুমেন্টের বড় সুবিধা কি ?

কৌলটার কাউন্টারের মূলনীতি ও ক্রিয়াকৌশল বর্ণনা :   রক্তবিজ্ঞান (Hemotology) ল্যাবরেটরিতে বিভিন্ন প্রয়োজন মিটানোর জন্য বিস্তৃত রেঞ্জের কণিকা গণনাকারী ইনস্ট্রুমেন্ট ডিজাইন করা হয় এবং বাণিজ্যিকভাবে এগুলো পাওয়া যায়। এ ইনস্ট্রুমেন্টগুলো যেমন ছোট করে তৈরি করা যায়, তেমন আবার প্রয়োজনে বড় করেও ডিজাইন করা হয়। ছোট কাউন্টারগুলো প্রাথমিকভাবে লোহিত কণিকা এবং শ্বেতকণিকা গণনা করার কাজে ক্ষুদ্র হসপিটাল এবং ক্লিনিকগুলোতে ব্যবহৃত হয় আর বড় কাউন্টারগুলো যেমন 14 প্যারামিটার মাইক্রোপ্রসেসর কন্ট্রোলড ইনস্ট্রুমেন্টগুলো সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয় এবং তরলীকৃত নমুনার উপর কাজ করে এবং ছাপানো ফলাফল প্রদান করতে সক্ষম। নিচের চিত্র এ কৌলটার কাউন্টারের মূলনীতি দেখানো হয়েছে:  অরিফিস টিউবের মধ্যে একটি প্লাটিনাম-ইলেকট্রোড স্থাপন করা হয় এবং দ্বিতীয় ইলেকট্রোডকে একটি বীকারের মধ্যে স্থাপন করা হয়। এ বিকারের মধ্যে সেল সম্বলিত তরল থাকে। এখন এ দুই ইলেকট্রোডের মধ্যে বৈদ্যুতিক সার্কিট সৃষ্টি করা হয়। অরিফিসের মাধ্যমে কারেন্ট এক ইলেকট্রোড হতে অন্য ইলেকট্রোডে প্রবাহিত হবে। যখন সেল সাসপেনশন্‌কে অরিফিসের মাধ্যমে টেনে আ...

ফাইভার মার্কেটপ্লেস কি ? ফাইভার-এর পরিচিতি এবং ফাইভার-এর স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্ কাজের ধরন বর্ননা করো

      ফাইভার মার্কেটপ্লেস (Fiverr marketplace) : ফাইভার-এর পরিচিতি  :  ফাইভার-এর স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য (Rules & regulation) :  অন্যান্য ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস থেকে ফাইভার নানা গুরুত্বপূর্ণ দিক দিয়ে আলাদা এবং খুবই ফ্রিল্যান্সার-ফ্রেন্ডলি । প্রথমত, অন্যান্য মার্কেটপ্লেসে যেমন কাজ শুরু করার জন্য অ্যাকাউন্ট তৈরি থেকে শুরু করে প্রোফাইল ও পোর্টফোলিও সাজানোর প্রক্রিয়াটি তুলনামূলক জটিল ও সময়সাপেক্ষ, সেখানে ফাইভারে অ্যাকাউন্ট তৈরি করে মোটামুটি কিছু বেসিক অ্যাকাউন্ট সেটিংস করে নিয়েই কাজ স্টার্ট করা যায়। দ্বিতীয়ত, প্রায় সকল ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসেই ক্লায়েন্টরা তাদের নিজেদের কাজের প্রয়োজনীয় সার্ভিসটি প্রজেক্ট আকারে পোস্ট করে থাকেন এবং ফ্রিল্যান্সাররা কাজটি পাওয়ার জন্য একটি সুবিবেচিত বিডিং, অভিজ্ঞতাস্বরূপ সমজাতীয় কিছু নমুনা কাজের লিংকসহ একটি আবেদনপত্র ক্লায়েন্ট বরাবর সাবমিট করে থাকেন। সেক্ষেত্রে শত থেকে শুরু করে হাজারেরও অধিক ফ্রিল্যান্সার আবেদন করে থাকেন এবং ক্লায়েন্ট বিভিন্ন বিষয় পর্যবেক্ষণ করে পছন্দমতো কিছু আবেদনকারীর ইন্টারভিউ নিয়ে এদের মধ্যে...

আল্ট্রাসনিক নেবুলাইজার মেশিন কি ? কার্যপ্রণালি অ্যানিস্থিসিয়ার পরিচালনা প্রক্রিয়া এবং ধাপসমূহ বর্ণনা দাও

আল্ট্রাসনিক নেবুলাইজার মেশিনের কার্যপ্রণালি  :   যখন কোনো চিকিৎসায় শ্বাসগ্রহণকৃত বায়ুতে অ্যারোসল হিসেবে পানি বা অন্য কোনো প্রকার ঔষধ (Medication) সাসপেন্ড করার প্রয়োজন দেখা দেয়, তখন যে ডিভাইস ব্যবহার করা হয়, তাকে বলা হয় নেবুলাইজার। (around ১ চিকিৎসা কার্যে নেবুলাইজার হচ্ছে এমন একটি ডিভাইস, যা বায়ুপথে (Airways) তরল কুয়াশা (Liquid mist) আকারে রোগীকে ঔষধ প্রয়োগে ব্যবহৃত হয়। এ যন্ত্রটি সাধারণত Cystic fibrosis, asthma এবং অন্যান্য শ্বসনতন্ত্রের রোগ চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। নেবুলাইজারকে Automizer-ও বলা হয়। এক্ষেত্রে তরল ঔষধের মধ্য দিয়ে বায়ু বা অক্সিজেন পাম্প করে তরল ঔষধকে বাষ্পে পরিণত করা হয়, যা পরে রোগী শ্বাসগ্রহণের মাধ্যমে গ্রহণ করে। নেবুলাইজারের মধ্যে অক্সিজেন (অথবা অন্য কোনো গ্যাস) এর একটি উচ্চগতিসম্পন্ন জেট দ্বারা পানি অথবা মেডিসিনকে পিকআপ করা হয় এবং তারপর এক বা একাধিক ব্যাফেল (Baffle) অথবা অন্যকোন পৃষ্ঠদেশের উপর নিক্ষেপ করে পদার্থটিকে নিয়ন্ত্রণযোগ্য আকৃতিতে বিন্দু বা কণায় ভাঙা হয় এবং একে পরবর্তীতে একটি রেসপিরেটরের সাহায্যে রোগীর দেহে প্রয়োগ করা হয়।  এ প্...

রেডিও প্যারাবলিক অ্যান্টেনার মাধ্যমে কিভাবে সিগন্যালকে আদান-প্রদান করা হয়? কৌশল বর্ননা করো এবং নির্মাণকৌশল ট্রান্সমিশন ফ্রিকুয়েলি বর্ননা করো

রেডিও প্যারাবলিক অ্যান্টেনা :   সিস্টেমে ছােট একটি প্যারাবলিক অ্যান্টেনার মাধ্যমে সিগন্যালকে আদান-প্রদান করা গেলেও এটি সামান্য কয়েকজন ব্যক্তিদেরনিকট পৌছায় মাত্র। কিন্তু একটি বৃহৎ জনগােষ্টি বা জাতির কথা বিবেচনা করলে বিস্তৃত এলাকাজুড়ে সিগন্যাল প্রেরণ করতে হয় । আমরা জানি, তরঙ্গদৈর্ঘ্যের সাথে অ্যান্টেনার উচ্চতা ব্যস্তানুপাতে পরিবর্তন হয়। আবার, একটি নির্দিষ্ট বিস্তৃত ভৌগােলিক সীমানায় সকল জনগণের জন্য সার্ভিস প্রদান করতে হলে এমন একটি সীমানায় সিগন্যাল প্রেরণ করতে হবে, যাতে ছােট বা সহজে ব্যবহারযােগ্য অ্যান্টেনার মাধ্যমে সিগন্যালকে রিসিভ করা যায়। এক্ষেত্রে ইয়াগি অ্যান্টেনা বহুল প্রচলিত। এখন কথা হলাে এই ইয়াগি অ্যান্টেনায় গ্রহণ উপযােগী সিগন্যাল প্রেরণ করতে হলে ট্রান্সমিটিং অ্যান্টেনার অনেক উচ্চতায় স্থাপন করতে হবে। এতটুকু আলােচনা থেকে অন্তত এটুকু বুঝা যায়, অধিক উচ্চতায় অ্যান্টেনা স্থাপন করলে ট্রান্সমিটকৃত সিগন্যাল বিস্তৃত এলাকাজুড়ে ছড়ানাে সম্ভব। তােমরা নিশ্চই মােবাইল/টেলিফোন কোম্পানি কতৃক স্থাপনকৃত মােবাইল বেস স্টেশন দেখেছ? আমরা এক কথায় এগুলােকে বলে থাকি মােবাইল টাওয়ার। ব...

পাইথন প্রােগ্রামিং ল্যাংগুয়েজের ইতিহাস।

    পাইথন প্রােগ্রামিং ল্যাংগুয়েজের ইতিহাস : পাইথন একটি হাই লেভেল, আবজেক্ট অরিয়েন্টেড, জেনারেল পারপাজ, ইন্টারপ্রিটেড, ইন্টারেকটিভ, সহজবােধ্য, উদ্দেশ্য কেন্দ্রিক ও উচ্চমানের প্রােগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ। পাইথনে স্ট্রাকচার্ড প্রােগ্রামিং, অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রােগ্রামিং ও ফাংশনাল প্রােগ্রামিং করা যায়। ‘Monty Python Flying Circus’ নামের একটি টিভি শাে’র নামানুসারে এর নামকরণ করা হয়; ‘পাইথন’ সাপের নাম অনুসারে নয়। এর সাের্স কোড এর অন্তর্ভুক্ত। পাইথনের কোর সিনট্যাক্স ও সিমান্টিক্স খুবই সংক্ষিপ্ত এবং এর স্ট্যান্ডার্ড লাইব্রেরি অনেক সমৃদ্ধ। পাইথন ল্যাংগুয়েজটিকে এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যাতে সহজে বুঝা যায় এটি অন্যান্য প্রােগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ-এর মতাে যতি চিহ্ন (কমা, ব্র্যাকেট ইত্যাদি) নির্ভর নয়, বরং কিছু ইংরেজি কী-ওয়ার্ড ব্যবহার করে ল্যাংগুয়েজটি তৈরি করা হয়েছে এবং এর শব্দবিন্যাসও তুলনামূলক সহজ। এটি একটি পুরােপুরি ডাইনামিক প্রােগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ অর্থাৎ পাইথনে প্রতিটি ভেরিয়েবলের জন্য আলাদা আলাদা ডাটা টাইপ ডিক্লেয়ার করতে হয় না। যেখানে সি, সি++, জাভা’র মতাে ল্যাংগুয়েজগুলাে ও স্ট...

বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতির ব্যাবহার ও মানুষের জীবনে এর প্রভাব।

বিভিন্ন সংখ্যা পদ্ধতির প্রয়ােগ : আমরা দৈনন্দিন জীবনে Decimal সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহার করি। এই পদ্ধতিতে ০ থেকে সংখ্যাকে প্রকাশ করা যায়। এই দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি বেশ ভালই এবং ব্যবহার করাও সহজ, তবে অনুপযুক্ত। এর কারণ হল Digital circuit মাত্র দুই ধরনের ভৌত অবস্থার মধ্যে থাকে (1) ON এবং (0) OFF অথবা High এবং Low অর্থাৎ Logic সুতরাং Digital circuit-গুলাে এই দুই অবস্থায় অর্থাৎ বাইনারি পদ্ধতিতে কাজ করে। আবার বাইনারিতে প্রকাশিত সংখ্যাকে সংক্ষিপ্তরূপে ডিজিটাল কম্পিউটারের ব্যবহারােপযােগী করার জন্য হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। বাইনারি সংখ্যার মতাে অক্টাল ও হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা ডিজিটাল পদ্ধতিতে ব্যবহৃত হয়। কারণ অক্টাল ও হেক্সাডেসিমেল পদ্ধতিতে বড় আকৃতির বাইনারি সংখ্যাকে প্রকাশ করতে সুবিধাজনক এবং পরস্পর রূপান্তরও সহজতর । ডিজিটাল পদ্ধতিতে বাইনারি, অক্টাল, হেক্সাডেসিমেল পদ্ধতি একই সময়ে একত্রে ব্যবহার করা যায়। কম্পিউটার, ক্যালকুলেটর ও অন্যান্য ডিজিটাল সার্কিটসমূহে ডেসিমেল, বাইনারি, অক্টাল ও হেক্সাডেসিমেল সংখ্যার প্রয়ােগ :   অত্যধিক হওয়ায় টেকনিশিয়ান, ইঞ্জিনিয়ার এবং প্রােগ্রামার...

লজিক গেট কি? ( AND,OR,NOT) এর পরিচিত ও বর্ণনা দাও

লজিক গেট ( AND,OR,NOT) এর পরিচিত ও বর্ণনা :  যে নিয়মের সাহায্যে কয়েকটি সংখ্যা বা রাশিকে পরিচালনা করা যায় তা-ই লজিক (Logic) এবং গেইট (Gate) বলতে বুঝায়।একটি লজিক সার্কিট যার একটি অথবা আরও বেশি ইনপুট সিগন্যাল থাকে কিন্তু আউটপুট সিগন্যাল থাকে মাত্র একটি যে সমস্ত (ইলেকট্রনিক সার্কিট) লজিক সার্কিটের সাহায্যে (বুলিয়ান সূত্র অনুযায়ী) বাইনারি অংক করা হয়, তাদের নাম Digital gate সার্কিট। লজিক সার্কিট সাধারণত দু’টি ভিন্ন ধরনের ভােল্টেজ লেভেলের উপর কাজ করে (যেমন— High এবং Low)। তাই একে বাইনারি লজিক সার্কিট হিসাবে গণ্য করা হয়ে থাকে। প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটারে এই গেইটগুলাে রিলে (Relay) যন্ত্রের সাহায্যে তৈরি করা হতাে। আধুনিক আইসি প্রযুক্তিতে সবরকম ডিজিটাল গেইট, আইসি হিসাবে তৈরি করা হয়। যেমন-বুলিয়ান OR অপারেশন করার জন্য ডিজিটাল OR গেইট আইসি পাওয়া যায়। আবার বুলিয়ান AND, NOT ইত্যাদি অপারেশনের জন্য পাওয়া যায় ডিজিটাল AND, NOT গেইট আইসি। গেইটগুলাের বর্ণনা দেয়া হলাে ঃ  অ্যান্ড গেইট (AND gate) ঃ এব একটিমাত্র আউটপুট থাকে এবং আউটপুট হাই (High) হবে যদি সবগুলাে ইনপুট একসাথে হাই (High) হয...

কম্পিউটার কিবোর্ড কি? ও এর বিভিন্ন অংশ সমূহের বর্ণনা এবং কম্পিউটার কিবোর্ডের পরিচিতি কাজের সুবিধার জন্য

    কম্পিউটারের প্রকারভেদঃ  কম্পিউটার প্রযুক্তিগত দিক থেকে ৩ (তিন) প্রকারঃ Digital Computer: তথ্য প্রক্রিয়াকরণ ও হিসাবের জন্যে এ ধরণের কম্পিউটার বর্ণ বা অংক সংকেতের মাধ্যমে তথ্যগ্রহণ করে ও ফলাফল প্রকাশ করে। এ ধরণের কম্পিউটার নির্ভুলভাবে গাণিতিক যুক্তিগত কাজ করতে পারে। এ কম্পিউটার বাইনারী সংখ্যা নির্ভর করে উপাত্ত সংগ্রহ করে কাজ করে থাকে। প্রচলিত অর্থে কম্পিউটার বলতে ডিজিটাল কম্পিউটারকেই বুঝায়। Analog Computer:  এই কম্পিউটারে বর্ণ ও অংক সংকেতের পরিবর্তে ক্রমাগত বৈদ্যুতিক সংকেত ব্যবহার করা হয়। রােদ, তাপ, চাপ, উত্তাপের জন্য সৃষ্ট বৈদ্যুতিক তরঙ্গকে অ্যানালগ কম্পিউটার ইনপুট হিসেবে গ্রহণ করে এবং উপাত্ত প্রক্রিয়াকরণের ফলাফল কাঁটা দিয়ে দেখানাে হয়। রাসায়নিক, পেট্রোলিয়াম ও খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পে এ কম্পিউটার বহুল ব্যবহৃত হয় । Hybrid Computer:  ডিজিটাল ও অ্যানালগ এ দুই ধরনের কম্পিউটারের সমন্বয়ে গঠিত কম্পিউটারকে হাইব্রিড বা শংকর কম্পিউটার বলা হয় । বৈজ্ঞানিক সমস্যা সমাধানের জন্য এ ধরনের কম্পিউটার ব্যবহৃত হয়। Key Board-এর বিভিন্ন অংশ : কাজের সুবিধার জন্য Key Boa...

কম্পিউটার কি? এর কম্পিউটার এর ব্যাবহার ও পরিচিত ও বিশ্লেষণ করো

এ্যাবাকাস থেকে মাইক্রোকম্পিউটারঃ  সুপ্রাচীন কাল থেকে মানুষ গণনার জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করেছে। এর মধ্যে নুড়ি, ঝিনুক, শস্যের দানা, বাঁশের কাঠি, দড়ির গিট, মাটির দাগ ইত্যাদি উল্লেখযােগ্য। রােমান ভাষায় নুড়িকে বলা হত ক্যালকুলি (Calculi)। ক্যালকুলি শব্দ থেকেই ইংরেজী ক্যালকুলেট (Calculate) শব্দের উৎপত্তি । তবে গণনার জন্য যন্ত্র বা যান্ত্রিক পদ্ধতি ব্যবহারের ইতিহাস ধরা হয় এ্যাবাকাস (Abacus) যন্ত্র থেকে। এ্যাবাকাস কখন কোন দেশে প্রথম চালু হয় তা সঠিকভাবে বলা যায় না। তবে এখন থেকে আড়াই হাজার বছর অর্থাৎ খৃষ্টপূর্ব ৪৫০/৫০০ অব্দে চীনে/মিশরে গণনার জন্য এক ধরণের যন্ত্র ব্যবহার করা হত। কারাে কারাে মতে প্রথম আবিষ্কৃত গণনাকারী যন্ত্রের নাম ইতিহাস থেকে যতটুকু জানা যায় প্রায় চার হাজার বছর পূর্বে – চীনাদের তৈরী এ্যাবাকাস নামক গণনাকারী যন্ত্রটিই প্রথম গণনা যন্ত্র, যাকে কম্পিউটারের পূর্বপুরুষ বলা হয়। প্রাচীন গ্রীসেও এ ধরণের যন্ত্রের ব্যবহার ছিল।  এরপর স্কটল্যান্ডের গণিদবিদ জন নেপিয়ার ১৬১৪ সালে লগারিদমের সারণী আবিষ্কার ও প্রকাশ করেন।  তিনি দাগকাটা ও সংখ্যা ব্যবহার করে ১৬১৭ সালে এক ...

How do LED lights work? Why are LED lights so energy efficient?

LED (light-emitting diode) lights work by converting electrical energy into light energy through a process called electroluminescence. Inside an LED bulb, there is a semiconductor material that contains two types of doped (impurity) regions. One is an n-type region with an excess of electrons, and the other is a p-type region with a deficiency of electrons (holes). When an electrical current is applied to the LED, electrons from the n-type region and holes from the p-type region come together at the junction between the two regions. At this junction, the electrons release energy in the form of photons, creating light. The color of the light depends on the materials used to make the LED and the amount of energy released by the electrons. Unlike traditional incandescent bulbs, which produce light by heating a filament, LED lights produce very little heat and are highly efficient at converting electricity into light. LED lights are also durable and long-lasting, making them a popular choi...